রাজশাহীতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের অস্থায়ী কর্মচারীরা এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করেছেন। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ১১টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত এ কর্মবিরতি পালন করা হয়। কর্মসূচি চলাকালে তারা রাজশাহী সওজ কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করেন।
সড়ক ও জনপথ শ্রমিক ইউনিয়নের রাজশাহী আঞ্চলিক শাখার উদ্যোগে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের চাকরি নিয়মিত করার দাবি জানান। বক্তারা বলেন, এই দাবিকে ঘিরে ইতোমধ্যে ২৭টি মামলা হয়েছে। সব মামলাতেই অস্থায়ী কর্মচারীদের পক্ষে রায় হয়েছে, কিন্তু কর্তৃপক্ষ এখনো আদালতের রায় বাস্তবায়ন করেনি। তারা দ্রুত রায় বাস্তবায়নের দাবি জানান এবং তা না হলে দেশব্যাপী কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন সওজ শ্রমিক ইউনিয়নের রাজশাহী আঞ্চলিক শাখার সভাপতি জয়নাল আবেদীন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, সহসম্পাদক নুরুল আমিনসহ অন্যরা।
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী, কোনো কর্মচারী যদি ধারাবাহিকভাবে ১৮০ দিন বা তার বেশি সময় একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকেন, তাহলে তাকে স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে বিবেচনা করার বিধান রয়েছে। শ্রম আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্থায়ী কর্মীদের দীর্ঘদিনের অবদানকে উপেক্ষা করা তাদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
এ বিষয়ে সড়ক বিভাগ রাজশাহী’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকেীশলী ড.মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন কে মুঠোফোনে কল দিল, তিনি মিটিং আছি বলে বিষয়টি এরিয়ে যান।
এছাড়া এ বিষয়ে সড়ক বিভাগ রাজশাহী’র তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ হাফিজুর রহমান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসলে এই বিষয়ে আমার কথা বলার এখতিয়ার নেই, আপনি চিফ ইন্জিনিয়ার স্যারের সাথে কথা বলুন।
দেশের বিভিন্ন জেলায় সওজের অস্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। সম্প্রতি রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জেও অস্থায়ী কর্মচারীরা কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেছেন। তাদের দাবি— দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ কর্মীদের স্থায়ী করে জনস্বার্থে কাজের মান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
রাজশাহীর স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শ্রমিকদের দাবির বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত এখনো জানানো হয়নি।
অস্থায়ী কর্মচারীদের দাবি বাস্তবায়িত না হলে এ ধরনের আন্দোলন আরও বিস্তৃত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে সওজের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প ও সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
শ্রম বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের আন্দোলন কেবল শ্রমিক অসন্তোষ নয়, প্রশাসনিক অদক্ষতারও প্রতিফলন। তারা বলেন, “যারা বছরের পর বছর একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন, তাদের অনিশ্চয়তায় রেখে প্রশাসন নিজেরাই কর্মদক্ষতা হারাচ্ছে।”
সড়ক ও জনপথ শ্রমিক ইউনিয়নের রাজশাহী আঞ্চলিক শাখার উদ্যোগে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের চাকরি নিয়মিত করার দাবি জানান। বক্তারা বলেন, এই দাবিকে ঘিরে ইতোমধ্যে ২৭টি মামলা হয়েছে। সব মামলাতেই অস্থায়ী কর্মচারীদের পক্ষে রায় হয়েছে, কিন্তু কর্তৃপক্ষ এখনো আদালতের রায় বাস্তবায়ন করেনি। তারা দ্রুত রায় বাস্তবায়নের দাবি জানান এবং তা না হলে দেশব্যাপী কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন।
এ সময় বক্তব্য রাখেন সওজ শ্রমিক ইউনিয়নের রাজশাহী আঞ্চলিক শাখার সভাপতি জয়নাল আবেদীন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, সহসম্পাদক নুরুল আমিনসহ অন্যরা।
বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী, কোনো কর্মচারী যদি ধারাবাহিকভাবে ১৮০ দিন বা তার বেশি সময় একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকেন, তাহলে তাকে স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে বিবেচনা করার বিধান রয়েছে। শ্রম আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, অস্থায়ী কর্মীদের দীর্ঘদিনের অবদানকে উপেক্ষা করা তাদের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
এ বিষয়ে সড়ক বিভাগ রাজশাহী’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকেীশলী ড.মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন কে মুঠোফোনে কল দিল, তিনি মিটিং আছি বলে বিষয়টি এরিয়ে যান।
এছাড়া এ বিষয়ে সড়ক বিভাগ রাজশাহী’র তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ হাফিজুর রহমান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসলে এই বিষয়ে আমার কথা বলার এখতিয়ার নেই, আপনি চিফ ইন্জিনিয়ার স্যারের সাথে কথা বলুন।
দেশের বিভিন্ন জেলায় সওজের অস্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে একই দাবি নিয়ে আন্দোলন চলছে। সম্প্রতি রাজবাড়ী ও গোপালগঞ্জেও অস্থায়ী কর্মচারীরা কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেছেন। তাদের দাবি— দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ কর্মীদের স্থায়ী করে জনস্বার্থে কাজের মান ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
রাজশাহীর স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, শ্রমিকদের দাবির বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত এখনো জানানো হয়নি।
অস্থায়ী কর্মচারীদের দাবি বাস্তবায়িত না হলে এ ধরনের আন্দোলন আরও বিস্তৃত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে সওজের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প ও সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
শ্রম বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের আন্দোলন কেবল শ্রমিক অসন্তোষ নয়, প্রশাসনিক অদক্ষতারও প্রতিফলন। তারা বলেন, “যারা বছরের পর বছর একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন, তাদের অনিশ্চয়তায় রেখে প্রশাসন নিজেরাই কর্মদক্ষতা হারাচ্ছে।”